শাহ্ আলমঃ গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আউট সোর্সিং এর মাধ্যমে নিয়োগ প্রাপ্ত ১৬ জন কর্মচারী প্রায় ৮ মাস বেতন ভাতা পায় না বলে খবর পাওয়া গেছে !
২০২৩ সালে ফেব্রুয়ারিতে এদের নিয়োগ দেয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ নিয়োগের সময় তাদের নিকট থেকে এক লক্ষ আশি হাজার থেকে দুই লক্ষ টাকা পর্যন্ত নেয় হাসপাতালের উপরস্থ কিছু কর্মকর্তারা!
তারা নিয়োগের পর তিন মাস নিয়মিত বেতন পেয়েছেন তবে বেতন থেকে চার হাজার টাকা করে রেখে দেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কোন কারন ছাড়াই।
তাদের অভিযোগ ১৬ হাজার টাকা বেতন দেবার কথা থাকলেও ১২ হাজার টাকা করে তাদের হাতে দেওয়া হয়।
পরবর্তী আট মাস তাদের বেতন ভাতা বন্ধ! বেতনের কথা বলতে গেলে শুনতে হয় বকাঝকা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে অনেকে কান্না জড়িত কন্ঠে বলে তারা অনেকে টাকা সুদে এনেছে! কেউ এনজিও থেকে কিস্তিতে এনেছে! কেউ আত্মীয় স্বজনের কাছ থেকে ধার করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের চাহিদা অনুযায়ী টাকা তারা দিয়ে ও এখন বেতন পাচ্ছে না। নিয়মিত বেতন পেলে তারা সুদের টাকা ধারের টাকা কিছুটা পরিশোধ করতে পারতো তাও পারছিনা।
তাদের কে নাকি হুমকি দিচ্ছে এ বিষয় সাংবাদিকদের যেন কিছু না জানায়।
এ বিষয় কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের হেড ক্লার্ক ঝর্ণার কাছে জানতে চাইলে তিনি পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে বলেন এ বিষয় কেন সাংবাদিকদের জানালো!
তিনি আরো বলেন যে, এটা ঠিকাদারের মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তারা জানে।
ঠিকাদারের ফোন নাম্বর চাইলে তিনি বলেন নাম্বার আমার কাছে নেই! ঠিকাদার গোপালগঞ্জের এক জন জনপ্রতিনিধি!p
আপনার মতামত লিখুন :