নিজস্ব প্রতিবেদক ঃ সরকার ইউরিয়া সারের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে প্রতি কেজি ২২ টাকা। তবে সেই সার কৃষক পর্যায়ে বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ২৬ টাকা। অন্যদিকে ১৫ টাকা কেজির এমওপি (মিউরেট অব পটাশ) সার বিক্রি হচ্ছে ২৪ থেকে ২৬ টাকায়।
এই বাড়তি দাম দিয়েও কোনো কোনো জেলায় চাহিদামতো সার পাচ্ছেন না কৃষকেরা। সারের জন্য পরিবেশকদের কাছে তাঁদের রীতিমতো ধরনা দিতে হচ্ছে। তারপর যে পরিমাণ সার তাঁরা পাচ্ছেন, তা চাহিদার তুলনায় অনেক কম। কোথাও কোথাও কৃষকেরা বিক্ষোভও করছেন।
সারের ক্ষেত্রে এমন পরিস্থিতি সাম্প্রতিককালে দেখা যায়নি। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এবার আমন মৌসুমে বৃষ্টি কম হচ্ছে। বাড়তি দরে ডিজেল কিনে কৃষককে সেচ দিতে হচ্ছে। সরকার ইউরিয়া সারের দামও বাড়িয়েছে। এখন যদি কৃষকদের সার পেতে দুর্ভোগ পোহাতে হয়, দাম নির্ধারিত দরের বেশি রাখা হয়, তাহলে তাঁরা আমন ধানের পরিচর্যায় নিরুৎসাহিত হতে পারেন। এতে ফলন কমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
আপনার মতামত লিখুন :