
বক্তব্যের সারমর্ম ও ব্যাখ্যা
গুমের মামলার তদন্ত রিপোর্ট খুব শিগগিরই জমা দেওয়া হবে
তিনি বলেছেন, আলোচিত গুমের কয়েকটি মামলার তদন্ত শেষ পর্যায়ে।
এ সপ্তাহের মধ্যেই এসব মামলার রিপোর্ট ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা হবে।
তিনি এখনই বিস্তারিত কিছু বলতে চান না, তবে ইঙ্গিত দিয়েছেন বড় ধরনের অগ্রগতি হবে।
বিচার ধীরগতির অভিযোগের জবাব দিয়েছেন
অনেকেই বলে বিচারকাজ ধীরে চলছে।
প্রসিকিউটর বলেছেন, তদন্তের জন্য যে সময় দরকার ছিল তা শেষ হয়েছে।
এখন একের পর এক “চার্জ” দাখিল হচ্ছে — অর্থাৎ আনুষ্ঠানিকভাবে আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা আদালতে গঠন করা হচ্ছে।
একাধিক মামলা এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে
তিনি দাবি করছেন যে বাংলাদেশে মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গুম-গুমির মামলাগুলোর বিচার ঠিক পথে এগোচ্ছে।
মানুষ যে বিচার দেখতে চায়, সেটি সময়মতোই হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেছেন।
ওবায়দুল কাদের বা শেখ হাসিনার মামলার প্রসঙ্গ
সাংবাদিকরা যখন ওবায়দুল কাদেরের মামলার কথা জিজ্ঞেস করেন, তিনি বলেন—সবকিছু একসাথে হবে না, ক্রমে ক্রমে হবে।
শেখ হাসিনার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “বাকিটুকু দেখতে পাবেন” — অর্থাৎ সরাসরি কিছু না বললেও ইঙ্গিত দিয়েছেন তদন্তে তাঁকেও আসামি হিসেবে ধরা হচ্ছে বা হবে।
বার্তা দিয়েছেন — কেউ আইনের বাইরে না
তিনি বলেছেন, কেউ পার পেয়ে যাবে না।
পালিয়ে বা প্রভাব খাটিয়ে রেহাই পাওয়া যাবে না।
সহজ কথায় — কী বোঝা যাচ্ছে?
চিফ প্রসিকিউটর আসলে এটা জানানোর চেষ্টা করছেন যে:
✅ গুমের বড় কয়েকটি মামলার তদন্ত শেষের পথে
✅ আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জশিট একে একে আসবে
✅ রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের বিরুদ্ধেও মামলা এগোচ্ছে
✅ তিনি সরাসরি না বললেও ইঙ্গিত দিচ্ছেন — শেখ হাসিনা ও অন্য শীর্ষ ব্যক্তিদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা আসছে

Reporter Name 


















