
নতুন অধ্যাদেশের মূল দিকসমূহ: ডেটার মালিকানা জনগণের কাছে: পূর্বে ডেটার মালিকানা সরকারের বা সংস্থার হাতে থাকত। নতুন আইনের মাধ্যমে ব্যক্তি তার নিজস্ব ডেটার মালিক। ব্যক্তি সম্মতি ছাড়া তার ডেটা সংগ্রহ, সংরক্ষণ, ব্যবহার বা বিনিময় সম্ভব নয়।
ডেটা শ্রেণীবিভাগ:
ডেটাকে চার ভাগে ভাগ করা হয়েছে:
- সরকারি উন্মুক্ত ডেটা
- বেসরকারি উন্মুক্ত ডেটা
- কনফিডেনসিয়াল ডেটা
- রেস্ট্রিক্টেড ডেটা
ডেটা প্রক্রিয়াজাতকরণে আইনি বাধ্যবাধকতা:
কনফিডেনসিয়াল ও রেস্ট্রিক্টেড ডেটা প্রক্রিয়াজাতকারী প্রতিষ্ঠান বা প্ল্যাটফর্মকে বাংলাদেশের আদালতের নির্দেশ মানতে হবে।বাংলাদেশে সরাসরি অফিস না থাকলেও লিয়াজোঁ অফিস বা অন্য প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আদালতের নির্দেশ মানা বাধ্যতামূলক। ডেটা লোকালাইজেশন ত্যাগ: নতুন আইন অনুসারে, সমস্ত ডেটা বাংলাদেশে রাখতে হবে এমন শর্ত ত্যাগ করা হয়েছে। এটি “ক্লাউড ফার্স্ট” নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ, যেখানে মাইক্রোসফট, অ্যাপল ইত্যাদি ক্লাউডে ডেটা প্রসেস করে।
প্রতিষ্ঠান ও ডেটা ব্যবহার:
প্রতিষ্ঠান কীভাবে অন্য প্রতিষ্ঠানকে ডেটা দিবে এবং ডেটা দেশের ভিতরে ও বাইরে ব্যবহার করবে তার স্পষ্ট নির্দেশনা এসেছে।
সারসংক্ষেপে:
এই অধ্যাদেশগুলো ব্যক্তিগত ডেটার স্বত্ত্বাধিকার নিশ্চিত করছে, বাংলাদেশে ডেটা প্রক্রিয়াজাত ও ব্যবহারকে আইনি কাঠামোর মধ্যে আনছে এবং বিদেশি বা বড় প্রযুক্তি কোম্পানির জন্যও আদালতের নির্দেশ মানার বাধ্যবাধকতা সৃষ্টি করছে।

Reporter Name 



















