০৯:২৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

    এনায়েতের জবানবন্দিতে বেরিয়ে এলো ড. ইউনূসকে হটানোর ষড়যন্ত্রের নেটওয়ার্ক

    • Reporter Name
    • Update Time : ০৩:০২:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ নভেম্বর ২০২৫
    • ৩৮ Time View

    আপনি যেই খবরটির কথা বলছেন, সেটি একটি নির্দিষ্ট অনলাইন প্ল্যাটফর্মে প্রকাশিত হয়েছে বলে অনুসন্ধানে জানা যাচ্ছে। তবে, যেহেতু খবরটির বিস্তারিত বিষয়বস্তু এবং তথ্যসূত্র আমার কাছে নেই, তাই আমি সত্যতা যাচাই বা খবরের বিষয়বস্তু সম্পর্কে নিশ্চিত তথ্য দিতে পারছি না। তথাপি, আপনি যেহেতু একটি খবরের কাগজের আকারের প্রতিবেদন তৈরি করতে বলেছেন, আমি একটি সাধারণ কাঠামো এবং কাল্পনিক তথ্য ব্যবহার করে একটি নমুনা প্রতিবেদন তৈরি করতে পারি।

    লিড নিউজ

    এনায়েতের জবানবন্দিতে বেরিয়ে এলো ড. ইউনূসকে হটানোর ষড়যন্ত্রের নেটওয়ার্ক!

    নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকা

    শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তার পদ থেকে হটানোর এক গভীর ষড়যন্ত্রের জাল অবশেষে উন্মোচিত হলো। সম্প্রতি চাঞ্চল্যকর এক মামলায় আটক হওয়া ‘এনায়েত’ (ছদ্মনাম) নামের এক ব্যক্তি আদালতের কাছে দেওয়া ১৬৪ ধারার জবানবন্দিতে এই বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ করেছেন। তাঁর জবানবন্দি অনুযায়ী, এই ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে রয়েছে ক্ষমতাধর কিছু ব্যক্তি ও সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত এক শক্তিশালী নেটওয়ার্ক।

    ষড়যন্ত্রের মূল হোতারা কারা?

    জানা গেছে, এনায়েত তার জবানবন্দিতে ষড়যন্ত্রের বিভিন্ন স্তরের হোতাদের নাম উল্লেখ করেছেন। এদের মধ্যে কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী, সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা সাবেক আমলা এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কযুক্ত কিছু এনজিও ব্যক্তিত্বের নাম রয়েছে বলে সূত্র মারফত জানা গেছে। এনায়েতের দাবি, ড. ইউনূসের প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর চাপ সৃষ্টি এবং তাকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্যই এই পুরো ছক কষা হয়েছিল।

    গুরুত্বপূর্ণ অংশ:

    এনায়েতের জবানবন্দিতে উঠে এসেছে, ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য প্রচারের জন্য মোটা অংকের অর্থ লেনদেন হয়েছে। এই নেটওয়ার্কের উদ্দেশ্য ছিল ড. ইউনূসকে ‘বিতর্কিত’ প্রমাণ করে আন্তর্জাতিক মহলে তার প্রভাব ক্ষুণ্ণ করা। জবানবন্দিতে কয়েকটি ইমেইল ও আর্থিক লেনদেনের প্রমাণও উঠে এসেছে বলে মামলার তদন্তকারীরা জানিয়েছেন।

    তদন্তের অগ্রগতি

    এনায়েতের জবানবন্দি পাওয়ার পর মামলার তদন্তকারী সংস্থা নড়েচড়ে বসেছে। ইতিমধ্যেই জবানবন্দিতে উল্লিখিত নাম ও প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে গোপন অনুসন্ধান শুরু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, খুব শীঘ্রই এই নেটওয়ার্কের আরও কয়েকজনকে আইনের আওতায় আনা হতে পারে। এই ঘটনা দেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক অঙ্গনে নতুন করে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। ড. ইউনূসের একজন ঘনিষ্ঠ সহযোগী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, “স্যারকে নিয়ে অনেক দিন ধরেই নানা রকম গুজব ছড়ানো হচ্ছিল। এখন সত্যটা সবার সামনে আসছে। আমরা আশা করি, ষড়যন্ত্রকারীরা দ্রুত শাস্তি পাবে।”

    ×
    15 November 2025 21:29


    Tag :

    Write Your Comment

    Your email address will not be published. Required fields are marked *

    Save Your Email and Others Information

    About Author Information

    জনপ্রিয় পোস্ট

    এনায়েতের জবানবন্দিতে বেরিয়ে এলো ড. ইউনূসকে হটানোর ষড়যন্ত্রের নেটওয়ার্ক

    Update Time : ০৩:০২:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ নভেম্বর ২০২৫

    আপনি যেই খবরটির কথা বলছেন, সেটি একটি নির্দিষ্ট অনলাইন প্ল্যাটফর্মে প্রকাশিত হয়েছে বলে অনুসন্ধানে জানা যাচ্ছে। তবে, যেহেতু খবরটির বিস্তারিত বিষয়বস্তু এবং তথ্যসূত্র আমার কাছে নেই, তাই আমি সত্যতা যাচাই বা খবরের বিষয়বস্তু সম্পর্কে নিশ্চিত তথ্য দিতে পারছি না। তথাপি, আপনি যেহেতু একটি খবরের কাগজের আকারের প্রতিবেদন তৈরি করতে বলেছেন, আমি একটি সাধারণ কাঠামো এবং কাল্পনিক তথ্য ব্যবহার করে একটি নমুনা প্রতিবেদন তৈরি করতে পারি।

    লিড নিউজ

    এনায়েতের জবানবন্দিতে বেরিয়ে এলো ড. ইউনূসকে হটানোর ষড়যন্ত্রের নেটওয়ার্ক!

    নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকা

    শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তার পদ থেকে হটানোর এক গভীর ষড়যন্ত্রের জাল অবশেষে উন্মোচিত হলো। সম্প্রতি চাঞ্চল্যকর এক মামলায় আটক হওয়া ‘এনায়েত’ (ছদ্মনাম) নামের এক ব্যক্তি আদালতের কাছে দেওয়া ১৬৪ ধারার জবানবন্দিতে এই বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ করেছেন। তাঁর জবানবন্দি অনুযায়ী, এই ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে রয়েছে ক্ষমতাধর কিছু ব্যক্তি ও সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত এক শক্তিশালী নেটওয়ার্ক।

    ষড়যন্ত্রের মূল হোতারা কারা?

    জানা গেছে, এনায়েত তার জবানবন্দিতে ষড়যন্ত্রের বিভিন্ন স্তরের হোতাদের নাম উল্লেখ করেছেন। এদের মধ্যে কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী, সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা সাবেক আমলা এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কযুক্ত কিছু এনজিও ব্যক্তিত্বের নাম রয়েছে বলে সূত্র মারফত জানা গেছে। এনায়েতের দাবি, ড. ইউনূসের প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর চাপ সৃষ্টি এবং তাকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্যই এই পুরো ছক কষা হয়েছিল।

    গুরুত্বপূর্ণ অংশ:

    এনায়েতের জবানবন্দিতে উঠে এসেছে, ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য প্রচারের জন্য মোটা অংকের অর্থ লেনদেন হয়েছে। এই নেটওয়ার্কের উদ্দেশ্য ছিল ড. ইউনূসকে ‘বিতর্কিত’ প্রমাণ করে আন্তর্জাতিক মহলে তার প্রভাব ক্ষুণ্ণ করা। জবানবন্দিতে কয়েকটি ইমেইল ও আর্থিক লেনদেনের প্রমাণও উঠে এসেছে বলে মামলার তদন্তকারীরা জানিয়েছেন।

    তদন্তের অগ্রগতি

    এনায়েতের জবানবন্দি পাওয়ার পর মামলার তদন্তকারী সংস্থা নড়েচড়ে বসেছে। ইতিমধ্যেই জবানবন্দিতে উল্লিখিত নাম ও প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে গোপন অনুসন্ধান শুরু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, খুব শীঘ্রই এই নেটওয়ার্কের আরও কয়েকজনকে আইনের আওতায় আনা হতে পারে। এই ঘটনা দেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক অঙ্গনে নতুন করে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। ড. ইউনূসের একজন ঘনিষ্ঠ সহযোগী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, “স্যারকে নিয়ে অনেক দিন ধরেই নানা রকম গুজব ছড়ানো হচ্ছিল। এখন সত্যটা সবার সামনে আসছে। আমরা আশা করি, ষড়যন্ত্রকারীরা দ্রুত শাস্তি পাবে।”

    ×
    15 November 2025 21:29