০৮:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

    দেশের বারোটা বাজিয়ে এখন ‘সেফ এক্সিট’

    • Reporter Name
    • Update Time : ০৩:০০:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ অক্টোবর ২০২৫
    • ৪০ Time View

    সংক্ষিপ্ত রূপ (৩–৪ বাক্যে)

    সিনিয়র সাংবাদিক মাসুদ কামাল বলেছেন যে গত কয়েক দিন ধরে ‘‘সেফ এক্সিট’’—অর্থাৎ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা নিয়ে—আলোচনা জোরাল হয়ে উঠেছে। অভিযোগ করা হচ্ছে তারা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে ভবিষ্যতে আইনি ব্যবস্থা এড়ানোর পথ খুঁজছে; বহু উপদেষ্টার বিরুদ্ধে দুর্নীতি, অনিয়ম, দ্বৈত নাগরিকত্ব ইত্যাদি নিয়ে সন্দেহ আছে। মাসুদ ও অন্যান্য বক্তব্যদাতারা দাবি করেছেন, উপদেষ্টাদের পাসপোর্ট কাঠামোবদ্ধভাবে জব্দ করা এবং তদন্ত করে দোষীদের দন্ডদিত করা উচিত।

    প্রধান দাবিগুলো (বুলেট)

    উপদেষ্টারা (ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টারা) ‘সেফ এক্সিট’ চান — ভবিষ্যতে আইনি ঝামেলা এড়াতে বিদেশে নিরাপদ আগমন। কিছু উপদেষ্টার বিরুদ্ধে দুর্নীতি, অর্থপাচার ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। বেশ কয়েকজন উপদেষ্টার দ্বৈত নাগরিকত্ব রয়েছে; তাই তারা সহজে দেশ থেকে চলে যেতে পারবেন। উদাহরণ হিসেবে ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বিরুদ্ধে স্থানীয় উন্নয়ন বরাদ্দের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি ও সম্ভাব্য নির্বাচনী প্রস্তুতির অভিযোগ আনা হয়েছে। প্রস্তাবিত ব্যবস্থা: সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার ~১৫ দিন আগে পাসপোর্ট জব্দ; তদন্ত করে নির্দোষদের ছাড়া, দোষীদের শাস্তি।

    মন্তব্য ও প্রাসঙ্গিক উদ্বেগ

    রিপোর্টে বহু গুরুতর অভিযোগ (দুর্নীতি, দ্বৈত নাগরিকত্ব, পাহারার মতো সিস্টেম) অলংকৃতভাবে উপস্থাপিত—এগুলোর সত্যতা যাচাই করা প্রয়োজন।‘‘সেফ এক্সিট’’-এর ইতিহাসের রেফারেন্স (২০০৭ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উদাহরণ) উল্লেখ করে পরিপ্রেক্ষিত দেওয়া হয়েছে — কিন্তু সমসাময়িক প্রমাণ/নথি উদ্ধৃত নয়। নীতিগত ও আইনি দিক: পাসপোর্ট জব্দের পরামর্শ বাস্তবায়ন করলে কি আইনি প্রক্রিয়া ও মানবাধিকার মেনে চলা হবে? (আইনগত আর নীতিগত প্রশ্ন থাকে) সাংবাদিক/অনুসন্ধান-উপযোগী ফলো-আপ প্রশ্ন (যেগুলো যাচাই করা দরকার) উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে কোন কোন নির্দিষ্ট মামলা/আলোচনা বা অভিযোগ অফিসিয়ালি আছে? (নাম ও ঘটনার তারিখসহ প্রমাণ চাওয়া) ঐ উপদেষ্টাদের পাসপোর্টের অবস্থান ও দ্বৈত নাগরিকত্বের তথ্য সরকারি রেকর্ডে কী আছে? (নৌকা/আইডি/পাসপোর্ট নম্বর ইত্যাদি যাচাই) আসিফ মাহমুদ কর্তৃক যে বরাদ্দের কথা বলা হচ্ছে—তার যাচাইযোগ্য বাজেট/অফার/প্রকল্প নথি আছে কি? (ঢাকা/স্থানীয় উন্নয়ন বাজেট রেকর্ড) নাহিদ ইসলামের বা রুমিন ফারহানার দাবিগুলোর স্পষ্ট প্রমাণ বা বিবৃতি কোথায় পাওয়া যাবে? (ভিডিও/টেকস্ট/রিলিজ সংযুক্ত করলে ভাল হবে) সরকারের পক্ষ থেকে কি এ নিয়ে কোনো অফিসিয়াল প্রতিক্রিয়া বা তদন্তের ঘোষণা আছে? (যদি না থাকে, উত্তর চাইলে কে দায়ী হবে)

    সংবাদ শিরোনাম-প্রস্তাব (৩টি সংক্ষিপ্ত)

    • “সেফ এক্সিট: উপদেষ্টাদের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা নিয়ে তীব্র চাঞ্চল্য”
    • “দ্বৈত নাগরিকত্ব, বরাদ্দ ও সন্দেহ—উপদেষ্টাদের ‘সেফ এক্সিট’ বিতর্ক তীব্র”
    • “পাসপোর্ট জব্দের দাবি থেকে দুর্নীতি অভিযোগ: অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের ঘিরে উৎকণ্ঠা”
    ×
    10 November 2025 20:00


    Tag :

    Write Your Comment

    Your email address will not be published. Required fields are marked *

    Save Your Email and Others Information

    About Author Information

    জনপ্রিয় পোস্ট

    দেশের বারোটা বাজিয়ে এখন ‘সেফ এক্সিট’

    Update Time : ০৩:০০:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ অক্টোবর ২০২৫

    সংক্ষিপ্ত রূপ (৩–৪ বাক্যে)

    সিনিয়র সাংবাদিক মাসুদ কামাল বলেছেন যে গত কয়েক দিন ধরে ‘‘সেফ এক্সিট’’—অর্থাৎ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা নিয়ে—আলোচনা জোরাল হয়ে উঠেছে। অভিযোগ করা হচ্ছে তারা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে ভবিষ্যতে আইনি ব্যবস্থা এড়ানোর পথ খুঁজছে; বহু উপদেষ্টার বিরুদ্ধে দুর্নীতি, অনিয়ম, দ্বৈত নাগরিকত্ব ইত্যাদি নিয়ে সন্দেহ আছে। মাসুদ ও অন্যান্য বক্তব্যদাতারা দাবি করেছেন, উপদেষ্টাদের পাসপোর্ট কাঠামোবদ্ধভাবে জব্দ করা এবং তদন্ত করে দোষীদের দন্ডদিত করা উচিত।

    প্রধান দাবিগুলো (বুলেট)

    উপদেষ্টারা (ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টারা) ‘সেফ এক্সিট’ চান — ভবিষ্যতে আইনি ঝামেলা এড়াতে বিদেশে নিরাপদ আগমন। কিছু উপদেষ্টার বিরুদ্ধে দুর্নীতি, অর্থপাচার ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। বেশ কয়েকজন উপদেষ্টার দ্বৈত নাগরিকত্ব রয়েছে; তাই তারা সহজে দেশ থেকে চলে যেতে পারবেন। উদাহরণ হিসেবে ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বিরুদ্ধে স্থানীয় উন্নয়ন বরাদ্দের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি ও সম্ভাব্য নির্বাচনী প্রস্তুতির অভিযোগ আনা হয়েছে। প্রস্তাবিত ব্যবস্থা: সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার ~১৫ দিন আগে পাসপোর্ট জব্দ; তদন্ত করে নির্দোষদের ছাড়া, দোষীদের শাস্তি।

    মন্তব্য ও প্রাসঙ্গিক উদ্বেগ

    রিপোর্টে বহু গুরুতর অভিযোগ (দুর্নীতি, দ্বৈত নাগরিকত্ব, পাহারার মতো সিস্টেম) অলংকৃতভাবে উপস্থাপিত—এগুলোর সত্যতা যাচাই করা প্রয়োজন।‘‘সেফ এক্সিট’’-এর ইতিহাসের রেফারেন্স (২০০৭ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উদাহরণ) উল্লেখ করে পরিপ্রেক্ষিত দেওয়া হয়েছে — কিন্তু সমসাময়িক প্রমাণ/নথি উদ্ধৃত নয়। নীতিগত ও আইনি দিক: পাসপোর্ট জব্দের পরামর্শ বাস্তবায়ন করলে কি আইনি প্রক্রিয়া ও মানবাধিকার মেনে চলা হবে? (আইনগত আর নীতিগত প্রশ্ন থাকে) সাংবাদিক/অনুসন্ধান-উপযোগী ফলো-আপ প্রশ্ন (যেগুলো যাচাই করা দরকার) উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে কোন কোন নির্দিষ্ট মামলা/আলোচনা বা অভিযোগ অফিসিয়ালি আছে? (নাম ও ঘটনার তারিখসহ প্রমাণ চাওয়া) ঐ উপদেষ্টাদের পাসপোর্টের অবস্থান ও দ্বৈত নাগরিকত্বের তথ্য সরকারি রেকর্ডে কী আছে? (নৌকা/আইডি/পাসপোর্ট নম্বর ইত্যাদি যাচাই) আসিফ মাহমুদ কর্তৃক যে বরাদ্দের কথা বলা হচ্ছে—তার যাচাইযোগ্য বাজেট/অফার/প্রকল্প নথি আছে কি? (ঢাকা/স্থানীয় উন্নয়ন বাজেট রেকর্ড) নাহিদ ইসলামের বা রুমিন ফারহানার দাবিগুলোর স্পষ্ট প্রমাণ বা বিবৃতি কোথায় পাওয়া যাবে? (ভিডিও/টেকস্ট/রিলিজ সংযুক্ত করলে ভাল হবে) সরকারের পক্ষ থেকে কি এ নিয়ে কোনো অফিসিয়াল প্রতিক্রিয়া বা তদন্তের ঘোষণা আছে? (যদি না থাকে, উত্তর চাইলে কে দায়ী হবে)

    সংবাদ শিরোনাম-প্রস্তাব (৩টি সংক্ষিপ্ত)

    • “সেফ এক্সিট: উপদেষ্টাদের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা নিয়ে তীব্র চাঞ্চল্য”
    • “দ্বৈত নাগরিকত্ব, বরাদ্দ ও সন্দেহ—উপদেষ্টাদের ‘সেফ এক্সিট’ বিতর্ক তীব্র”
    • “পাসপোর্ট জব্দের দাবি থেকে দুর্নীতি অভিযোগ: অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের ঘিরে উৎকণ্ঠা”
    ×
    10 November 2025 20:01