০৮:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

    ফজলুর রহমান প্রার্থী হলেও মনোনয়ন পাননি রুমিন ফারহানা

    • Reporter Name
    • Update Time : ১০:০০:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর ২০২৫
    • ২৭ Time View

    বিশেষ সংবাদ: মনোনয়ন যুদ্ধে চমক ও বিতর্ক ফজলুর রহমান প্রার্থী হলেও বাদ পড়লেন আলোচিত রুমিন ফারহানা ঢাকা, ৪ নভেম্বর ২০২৫: আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ঘোষিত ২৩৭ আসনের প্রাথমিক প্রার্থী তালিকায় চমক সৃষ্টি করে মনোনয়ন পেয়েছেন দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফজলুর রহমান। তবে, একই তালিকায় নাম নেই দলের অন্যতম আলোচিত মুখ ও সংরক্ষিত আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার। গতকাল সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যখন গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন, তখন এই দুই নেতার ভাগ্য নিয়ে দলীয় নেতাকর্মী ও রাজনৈতিক মহলে আলোচনা শুরু হয়।

    ফজলুর রহমানের মনোনয়ন: বিতর্ক সত্ত্বেও আস্থা সম্প্রতি বিভিন্ন ইস্যুতে বিতর্কিত মন্তব্য করে আলোচনায় এসেছিলেন ফজলুর রহমান। বিশেষ করে ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে তার কিছু মন্তব্য দলের অভ্যন্তরেও অসন্তোষ সৃষ্টি করেছিল। এমনকি তাকে শোকজও করা হয়েছিল বলে জানা যায়। তবে, সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে দল তাকে মনোনীত করেছে।দলীয় সূত্র মতে, ফজলুর রহমান দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ নেতা এবং তার নির্বাচনী এলাকায় (সম্ভাব্য কিশোরগঞ্জ-৪) দলের একটি বড় অংশের ওপর তার প্রভাব রয়েছে। দলের হাইকমান্ড মনে করেছে, বিতর্কের চেয়ে তার অভিজ্ঞতাই এই মুহূর্তে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

    রুমিন ফারহানা কেন বাদ পড়লেন? অন্যদিকে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল ও আশুগঞ্জ) আসন থেকে শক্তিশালী মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা। তার নাম তালিকা থেকে বাদ পড়া নিয়ে স্থানীয় রাজনীতিতে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। বাদ পড়ার প্রধান কারণগুলো: ‘বহিরাগত’ বিতর্ক: স্থানীয় বিএনপির একটি বড় অংশ রুমিন ফারহানাকে ‘বহিরাগত’ হিসেবে চিহ্নিত করে তার মনোনয়নের বিরোধিতা করে আসছিল। তাদের দাবি ছিল, তিনি আসনের স্থায়ী বাসিন্দা বা ভোটার নন (যদিও কিছু সূত্র জানায় তিনি সরাইলের শাহবাজপুরের ভোটার)। স্থানীয় নেতারা চেয়েছিলেন, এলাকার স্থায়ী বাসিন্দাদের মধ্য থেকে কাউকে মনোনয়ন দেওয়া হোক। সংগঠনিক কোন্দল: আসনটিতে রুমিন ফারহানার পক্ষে-বিপক্ষে স্থানীয় নেতাদের মধ্যে তীব্র কোন্দল ছিল। দলের অভ্যন্তরীণ ঐক্য বজায় রাখতে হাইকমান্ড তাকে আপাতত মনোনয়ন দেওয়া থেকে বিরত থাকতে পারে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা। দলীয় মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই বিষয়ে বিস্তারিত কোনো মন্তব্য না করলেও জানিয়েছেন, ঘোষিত তালিকাটি সম্ভাব্য এবং পরে পর্যালোচনা সাপেক্ষে পরিবর্তন হতে পারে। রুমিন ফারহানার মতো জনপ্রিয় নেত্রী বাদ পড়ায় দলের একটি অংশ হতাশা প্রকাশ করেছে।
    রাজনৈতিক মহলে প্রতিক্রিয়া রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, রুমিন ফারহানাকে বাদ দেওয়া এবং ফজলুর রহমানকে মনোনীত করা—এই দুটি সিদ্ধান্তই প্রমাণ করে যে, বিএনপি প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে বিতর্কের ঝুঁকি সত্ত্বেও আঞ্চলিক প্রভাব এবং দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতার ওপর বেশি গুরুত্ব দিয়েছে। তবে, তরুণ ও জনপ্রিয় নেতাদের বাদ দেওয়া স্থানীয় পর্যায়ে অসন্তোষ সৃষ্টি করতে পারে, যা দলীয় ঐক্যকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলতে পারে।

    প্রাথমিকভাবে ২৩৭ আসনে প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব প্রার্থীর নাম ঘোষণা শুরু করেন। এদিকে আলোচিত বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান মনোনয়ন পেয়েছেন কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা, মিঠামইন ও অষ্টগ্রাম) এ। তবে মনোনয়ন পাননি আলোচিত বিএনপি নেত্রী রুমিন ফারহানা।

    আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এটা প্রাথমিক তালিকা। আমাদের স্ট্যান্ডিং কমিটি মনে করলে যেকোনো সংশোধনী আসতে পারে। এদিকে ঘোষিত প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন- বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসনে প্রাথমিকভাবে প্রার্থী করা হয়েছে। অপরদিকে, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বগুড়া-৬ আসনে প্রার্থী হয়েছেন। এছাড়া দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঠাকুরগাঁও-১ আসনে প্রার্থী হয়েছেন।

    অন্যান্য আসনের প্রার্থী তালিকায় রয়েছেন- যশোর-৪ টিএস আইয়ুব, খুলনা-২ নজরুল ইসলাম মঞ্জু, খুলনা-৬ মনিরুল ইসলাম, নেত্রকোনা-৪ আবু তাহের তালুকদার, ঢাকা-৮ মির্জা আব্বাস, ঢাকা-১১ এম এ কাইয়ুম, ঢাকা-১৬ হামিদুল হক, কুমিল্লা-১১ মো. কামরুল হুদা, চট্টগ্রাম-১০ আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সিরাজগঞ্জ-২ ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভোলা-৩ মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, ঢাকা-৩ গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ঢাকা-৬ আসনে ইশরাক হোসেন, নেত্রকোণা-৪ লুৎফুজ্জামান বাবর, গোপালগঞ্জ-৩ এসএম জিলানী, ঢাকা-১৪ সানজিদা আক্তার তুলি, লক্ষীপুর-৩ শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, কুমিল্লা-১ ড. খন্দকার মোশাররফ, কক্সবাজার-৩ সালাহউদ্দিন আহমদ, ফেনী- আব্দুল আউয়াল মিন্টু, চাঁদপুর-১ আ ন ম এহছানুল হক মিলন, কিশোরগঞ্জ-৪ ফজলুর রহমান, সিলেট-২ তাহসিনা রুশদী লুনা (গুম হওয়া ইলিয়াস আলীর স্ত্রী), নরসিংদী-২ মঈন খান, গোপালগঞ্জ-১ সেলিমুজ্জামান সেলিম, গোপালগঞ্জ-২ কেএম বাবর, গোপালগঞ্জ-৩ এস এম জিলানী মনোনয়ন পেয়েছেন।

    ×
    10 November 2025 20:47


    Tag :

    Write Your Comment

    Your email address will not be published. Required fields are marked *

    Save Your Email and Others Information

    About Author Information

    জনপ্রিয় পোস্ট

    ফজলুর রহমান প্রার্থী হলেও মনোনয়ন পাননি রুমিন ফারহানা

    Update Time : ১০:০০:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর ২০২৫

    বিশেষ সংবাদ: মনোনয়ন যুদ্ধে চমক ও বিতর্ক ফজলুর রহমান প্রার্থী হলেও বাদ পড়লেন আলোচিত রুমিন ফারহানা ঢাকা, ৪ নভেম্বর ২০২৫: আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ঘোষিত ২৩৭ আসনের প্রাথমিক প্রার্থী তালিকায় চমক সৃষ্টি করে মনোনয়ন পেয়েছেন দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফজলুর রহমান। তবে, একই তালিকায় নাম নেই দলের অন্যতম আলোচিত মুখ ও সংরক্ষিত আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার। গতকাল সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যখন গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন, তখন এই দুই নেতার ভাগ্য নিয়ে দলীয় নেতাকর্মী ও রাজনৈতিক মহলে আলোচনা শুরু হয়।

    ফজলুর রহমানের মনোনয়ন: বিতর্ক সত্ত্বেও আস্থা সম্প্রতি বিভিন্ন ইস্যুতে বিতর্কিত মন্তব্য করে আলোচনায় এসেছিলেন ফজলুর রহমান। বিশেষ করে ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে তার কিছু মন্তব্য দলের অভ্যন্তরেও অসন্তোষ সৃষ্টি করেছিল। এমনকি তাকে শোকজও করা হয়েছিল বলে জানা যায়। তবে, সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে দল তাকে মনোনীত করেছে।দলীয় সূত্র মতে, ফজলুর রহমান দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ নেতা এবং তার নির্বাচনী এলাকায় (সম্ভাব্য কিশোরগঞ্জ-৪) দলের একটি বড় অংশের ওপর তার প্রভাব রয়েছে। দলের হাইকমান্ড মনে করেছে, বিতর্কের চেয়ে তার অভিজ্ঞতাই এই মুহূর্তে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

    রুমিন ফারহানা কেন বাদ পড়লেন? অন্যদিকে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল ও আশুগঞ্জ) আসন থেকে শক্তিশালী মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা। তার নাম তালিকা থেকে বাদ পড়া নিয়ে স্থানীয় রাজনীতিতে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। বাদ পড়ার প্রধান কারণগুলো: ‘বহিরাগত’ বিতর্ক: স্থানীয় বিএনপির একটি বড় অংশ রুমিন ফারহানাকে ‘বহিরাগত’ হিসেবে চিহ্নিত করে তার মনোনয়নের বিরোধিতা করে আসছিল। তাদের দাবি ছিল, তিনি আসনের স্থায়ী বাসিন্দা বা ভোটার নন (যদিও কিছু সূত্র জানায় তিনি সরাইলের শাহবাজপুরের ভোটার)। স্থানীয় নেতারা চেয়েছিলেন, এলাকার স্থায়ী বাসিন্দাদের মধ্য থেকে কাউকে মনোনয়ন দেওয়া হোক। সংগঠনিক কোন্দল: আসনটিতে রুমিন ফারহানার পক্ষে-বিপক্ষে স্থানীয় নেতাদের মধ্যে তীব্র কোন্দল ছিল। দলের অভ্যন্তরীণ ঐক্য বজায় রাখতে হাইকমান্ড তাকে আপাতত মনোনয়ন দেওয়া থেকে বিরত থাকতে পারে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা। দলীয় মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই বিষয়ে বিস্তারিত কোনো মন্তব্য না করলেও জানিয়েছেন, ঘোষিত তালিকাটি সম্ভাব্য এবং পরে পর্যালোচনা সাপেক্ষে পরিবর্তন হতে পারে। রুমিন ফারহানার মতো জনপ্রিয় নেত্রী বাদ পড়ায় দলের একটি অংশ হতাশা প্রকাশ করেছে।
    রাজনৈতিক মহলে প্রতিক্রিয়া রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, রুমিন ফারহানাকে বাদ দেওয়া এবং ফজলুর রহমানকে মনোনীত করা—এই দুটি সিদ্ধান্তই প্রমাণ করে যে, বিএনপি প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে বিতর্কের ঝুঁকি সত্ত্বেও আঞ্চলিক প্রভাব এবং দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতার ওপর বেশি গুরুত্ব দিয়েছে। তবে, তরুণ ও জনপ্রিয় নেতাদের বাদ দেওয়া স্থানীয় পর্যায়ে অসন্তোষ সৃষ্টি করতে পারে, যা দলীয় ঐক্যকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলতে পারে।

    প্রাথমিকভাবে ২৩৭ আসনে প্রার্থীর তালিকা ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব প্রার্থীর নাম ঘোষণা শুরু করেন। এদিকে আলোচিত বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান মনোনয়ন পেয়েছেন কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা, মিঠামইন ও অষ্টগ্রাম) এ। তবে মনোনয়ন পাননি আলোচিত বিএনপি নেত্রী রুমিন ফারহানা।

    আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এটা প্রাথমিক তালিকা। আমাদের স্ট্যান্ডিং কমিটি মনে করলে যেকোনো সংশোধনী আসতে পারে। এদিকে ঘোষিত প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন- বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসনে প্রাথমিকভাবে প্রার্থী করা হয়েছে। অপরদিকে, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বগুড়া-৬ আসনে প্রার্থী হয়েছেন। এছাড়া দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঠাকুরগাঁও-১ আসনে প্রার্থী হয়েছেন।

    অন্যান্য আসনের প্রার্থী তালিকায় রয়েছেন- যশোর-৪ টিএস আইয়ুব, খুলনা-২ নজরুল ইসলাম মঞ্জু, খুলনা-৬ মনিরুল ইসলাম, নেত্রকোনা-৪ আবু তাহের তালুকদার, ঢাকা-৮ মির্জা আব্বাস, ঢাকা-১১ এম এ কাইয়ুম, ঢাকা-১৬ হামিদুল হক, কুমিল্লা-১১ মো. কামরুল হুদা, চট্টগ্রাম-১০ আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সিরাজগঞ্জ-২ ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভোলা-৩ মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, ঢাকা-৩ গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ঢাকা-৬ আসনে ইশরাক হোসেন, নেত্রকোণা-৪ লুৎফুজ্জামান বাবর, গোপালগঞ্জ-৩ এসএম জিলানী, ঢাকা-১৪ সানজিদা আক্তার তুলি, লক্ষীপুর-৩ শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, কুমিল্লা-১ ড. খন্দকার মোশাররফ, কক্সবাজার-৩ সালাহউদ্দিন আহমদ, ফেনী- আব্দুল আউয়াল মিন্টু, চাঁদপুর-১ আ ন ম এহছানুল হক মিলন, কিশোরগঞ্জ-৪ ফজলুর রহমান, সিলেট-২ তাহসিনা রুশদী লুনা (গুম হওয়া ইলিয়াস আলীর স্ত্রী), নরসিংদী-২ মঈন খান, গোপালগঞ্জ-১ সেলিমুজ্জামান সেলিম, গোপালগঞ্জ-২ কেএম বাবর, গোপালগঞ্জ-৩ এস এম জিলানী মনোনয়ন পেয়েছেন।

    ×
    10 November 2025 20:47