
এই হামলার ঘটনার পর বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি)-এর চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন। সংবাদ সূত্রে জানা যায়, তাঁর ফেসবুক এই হামলার ঘটনার পর বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি)-এর চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন। সংবাদ সূত্রে জানা যায়, তাঁর ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন: “আজ ভোলা সদরে বিজেপির বিশাল এক নির্বাচনি মিছিল হয়। হাজার হাজার মানুষ এই মিছিলে অংশগ্রহণ করে। জোহরের নামাজের পূর্বে যখন শান্তিপূর্ণ এই মিছিল শেষ হয়, তখন অল্পসংখ্যক নেতাকর্মী বিজেপির কার্যালয়ে ছিল। ঠিক তখনই ঈর্ষান্বিত হয়ে ৪০০/৫০০ জনের বিএনপির একটি গ্রুপ কোনো কারণ ছাড়াই আমাদের নিরীহ নেতাকর্মীদের মারধর করে এবং পার্টি অফিস ভাঙচুর করে।”
তিনি আরও বলেন:
“এভাবে চলতে থাকলে জাতীয়তাবাদী শক্তির সম্মান দেশব্যাপী সাংঘাতিকভাবে ক্ষুণ্ন হবে এবং সমগ্র দেশব্যাপী ভোটে এর প্রভাব পড়বে। অনেক দুঃখজনক ব্যাপারটা। ঐক্যের কোনো বিকল্প নাই।” পার্থ এই ঘটনাটিকে দুঃখজনক ও হতাশাজনক আখ্যা দিয়ে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। তিনি তাঁর পোস্টে আহত কর্মীদের কয়েকটি ছবিও যুক্ত করেন। স্থানীয় সূত্র জানায়, মিছিল শেষে অল্পসংখ্যক বিজেপি নেতাকর্মী ভোলা সদরের দলীয় কার্যালয়ে অবস্থান করছিলেন। ঠিক সেই সময় হঠাৎই চার থেকে পাঁচ শতাধিক বিএনপি নেতাকর্মী দলীয় অফিসে হামলা চালায়। তারা নির্বিচারে মারধর করে এবং অফিসে ব্যাপক ভাঙচুর চালায় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনার পর বিজেপির চেয়ারম্যান তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজে ক্ষোভ প্রকাশ করে লেখেন—
“আজ ভোলা সদরে বিজেপির বিশাল এক নির্বাচনী মিছিল হয়। হাজার হাজার মানুষ এই মিছিলে অংশগ্রহণ করে। জোহরের নামাজের পূর্বে যখন শান্তিপূর্ণ এই মিছিল শেষ হয় তখন অল্পসংখ্যক নেতাকর্মী বিজেপির কার্যালয়ে ছিল, ঠিক তখনই ঈর্ষান্বিত হয়ে ৪০০/৫০০ জনের বিএনপির একটি গ্রুপ কোনো কারণ ছাড়াই আমাদের নিরীহ নেতাকর্মীদের মারধর করে এবং পার্টি অফিস ভাঙচুর করে। এটা দুঃখজনক, হতাশাজনক এবং আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই। এভাবে চলতে থাকলে জাতীয়তাবাদী শক্তির সম্মান দেশব্যাপী সাংঘাতিকভাবে ক্ষুণ্ণ হবে এবং সমগ্র দেশব্যাপী ভোটে এর প্রভাব পড়বে। অনেক দুঃখজনক ব্যাপারটা। ঐক্যের কোনো বিকল্প নাই।”
“আজ ভোলা সদরে বিজেপির বিশাল এক নির্বাচনি মিছিল হয়। হাজার হাজার মানুষ এই মিছিলে অংশগ্রহণ করে। জোহরের নামাজের পূর্বে যখন শান্তিপূর্ণ এই মিছিল শেষ হয়, তখন অল্পসংখ্যক নেতাকর্মী বিজেপির কার্যালয়ে ছিল। ঠিক তখনই ঈর্ষান্বিত হয়ে ৪০০/৫০০ জনের বিএনপির একটি গ্রুপ কোনো কারণ ছাড়াই আমাদের নিরীহ নেতাকর্মীদের মারধর করে এবং পার্টি অফিস ভাঙচুর করে।”
তিনি আরও বলেন:
“এভাবে চলতে থাকলে জাতীয়তাবাদী শক্তির সম্মান দেশব্যাপী সাংঘাতিকভাবে ক্ষুণ্ন হবে এবং সমগ্র দেশব্যাপী ভোটে এর প্রভাব পড়বে। অনেক দুঃখজনক ব্যাপারটা। ঐক্যের কোনো বিকল্প নাই।” পার্থ এই ঘটনাটিকে দুঃখজনক ও হতাশাজনক আখ্যা দিয়ে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। তিনি তাঁর পোস্টে আহত কর্মীদের কয়েকটি ছবিও যুক্ত করেন। স্থানীয় সূত্র জানায়, মিছিল শেষে অল্পসংখ্যক বিজেপি নেতাকর্মী ভোলা সদরের দলীয় কার্যালয়ে অবস্থান করছিলেন। ঠিক সেই সময় হঠাৎই চার থেকে পাঁচ শতাধিক বিএনপি নেতাকর্মী দলীয় অফিসে হামলা চালায়। তারা নির্বিচারে মারধর করে এবং অফিসে ব্যাপক ভাঙচুর চালায় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনার পর বিজেপির চেয়ারম্যান তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজে ক্ষোভ প্রকাশ করে লেখেন—
“আজ ভোলা সদরে বিজেপির বিশাল এক নির্বাচনী মিছিল হয়। হাজার হাজার মানুষ এই মিছিলে অংশগ্রহণ করে। জোহরের নামাজের পূর্বে যখন শান্তিপূর্ণ এই মিছিল শেষ হয় তখন অল্পসংখ্যক নেতাকর্মী বিজেপির কার্যালয়ে ছিল, ঠিক তখনই ঈর্ষান্বিত হয়ে ৪০০/৫০০ জনের বিএনপির একটি গ্রুপ কোনো কারণ ছাড়াই আমাদের নিরীহ নেতাকর্মীদের মারধর করে এবং পার্টি অফিস ভাঙচুর করে। এটা দুঃখজনক, হতাশাজনক এবং আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই। এভাবে চলতে থাকলে জাতীয়তাবাদী শক্তির সম্মান দেশব্যাপী সাংঘাতিকভাবে ক্ষুণ্ণ হবে এবং সমগ্র দেশব্যাপী ভোটে এর প্রভাব পড়বে। অনেক দুঃখজনক ব্যাপারটা। ঐক্যের কোনো বিকল্প নাই।”

Reporter Name 


















