‘লিচুর বাগানে’র গীতিকার, কে এই ছত্তার পাগলা


প্রকাশের সময় : জুন ৬, ২০২৫, ৬:০০ অপরাহ্ণ / ১০৭
‘লিচুর বাগানে’র গীতিকার, কে এই ছত্তার পাগলা

‘লিচুর বাগানে’ গান নিয়ে উন্মাদনার মধ্যে নেত্রকোনার সংগীতশিল্পী ছত্তার তালুকদারের নাম সামনে আসছে, যিনি নিজেকে ছত্তার পাগলা বলে পরিচয় দিতেন। পবিত্র ঈদুল আজহায় মুক্তির অপেক্ষায় থাকা ‘তাণ্ডব’ সিনেমায় গানটি ব্যবহৃত হয়েছে। গানটি প্রকাশের পরপরই রীতিমতো আলোচনার ঝড় তুলেছে। সিনেমার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান এসভিএফ আলফা আই এন্টারটেইনমেন্ট লিমিটেড জানিয়েছে, ‘লিচুর বাগানে’ শিরোনামে মূল গানটির গীতিকার ছত্তার পাগলা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা চলছে, কে এই ছত্তার পাগলা? খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভাটি অঞ্চলের জনপ্রিয় শিল্পীদের একজন তিনি। ট্রেনে, স্টেশনে, বাজারের মজমায় ঘুরে ঘুরে গান করতেন। ২০১৪ সালের এপ্রিলে মারা গেছেন তিনি। মৃত্যুর ১১ বছর পর ‘লিচুর বাগানে’ গানের সুবাদে আলোচনায় এলেন ছত্তার পাগলা। ভাটি অঞ্চল ছাপিয়ে দেশজুড়ে পরিচিতি পেলেন তিনি। ৮৭ বছরের জীবদ্দশায় কয়েক শ গান রচনা ও সুরারোপ করেছেন তিনি। ছত্তার পাগলা মুখে মুখে গান বাঁধতেন। খুব একটা লিখত–পড়তে পারতেন না। তাঁর কাছ থেকে শুনে শুনে অন্যরা গান লিখে রাখতেন। তাঁর বেশির ভাগ গান লিখে রেখেছেন আল মামুন চৌধুরী নামের একজন চিকিৎসক। মোহনগঞ্জের আল মামুনের চেম্বারে নিয়মিত আড্ডা দিতেন ছত্তার পাগলা। আল মামুন চৌধুরী প্রথম আলোকে জানান, গানটি ছত্তার পাগলার রচিত। দশকের পর দশক ধরে তাঁর কণ্ঠে গানটি শুনেছেন ভাটি অঞ্চলের শ্রোতারা। ছত্তার পাগলার মৃত্যুর বছর তিনেক আগে তাঁর কাছ থেকে শুনে শুনে গানটি হাতে লিখে রেখেছিলেন তিনি। ছত্তার পাগলার কাছে গানটির মর্মার্থ জানতে চেয়েছিলেন আল মামুন চৌধুরী। তিনি বলেছিলেন, ‘যত্নের লিচুর বাগান দুষ্টু ছাগলে খেতে আসে। ফলে বাগানে বেড়া দিয়েছেন।’ ঘেটু গানটিতে প্রতীকীভাবে প্রেমকে তুলে ধরেছেন তিনি। ২০১৪ সালের এপ্রিলে মারা গেছেন তিনি। মৃত্যুর ১১ বছর পর ‘লিচুর বাগানে’ গানের সুবাদে আলোচনায় এলেন ছত্তার পাগলা। ২০১৪ সালের এপ্রিলে মারা গেছেন তিনি। মৃত্যুর ১১ বছর পর ‘লিচুর বাগানে’ গানের সুবাদে আলোচনায় এলেন ছত্তার পাগলা। ভাটি অঞ্চল ছাপিয়ে দেশজুড়ে পরিচিতি পেলেন তিনি। ৮৭ বছরের জীবদ্দশায় কয়েক শ গান রচনা ও সুরারোপ করেছেন তিনি। ছত্তার পাগলা মুখে মুখে গান বাঁধতেন। খুব একটা লিখত–পড়তে পারতেন না। তাঁর কাছ থেকে শুনে শুনে অন্যরা গান লিখে রাখতেন। তাঁর বেশির ভাগ গান লিখে রেখেছেন আল মামুন চৌধুরী নামের একজন চিকিৎসক। মোহনগঞ্জের আল মামুনের চেম্বারে নিয়মিত আড্ডা দিতেন ছত্তার পাগলা। আল মামুন চৌধুরী প্রথম আলোকে জানান, গানটি ছত্তার পাগলার রচিত। দশকের পর দশক ধরে তাঁর কণ্ঠে গানটি শুনেছেন ভাটি অঞ্চলের শ্রোতারা। ছত্তার পাগলার মৃত্যুর বছর তিনেক আগে তাঁর কাছ থেকে শুনে শুনে গানটি হাতে লিখে রেখেছিলেন তিনি। ছত্তার পাগলার কাছে গানটির মর্মার্থ জানতে চেয়েছিলেন আল মামুন চৌধুরী। তিনি বলেছিলেন, ‘যত্নের লিচুর বাগান দুষ্টু ছাগলে খেতে আসে। ফলে বাগানে বেড়া দিয়েছেন।’ ঘেটু গানটিতে প্রতীকীভাবে প্রেমকে তুলে ধরেছেন তিনি।

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০