
মূল ঘটনা কী?
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড ও নির্যাতনের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা চলছে।
মামলার অন্যতম আসামি সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন রাজসাক্ষী (রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষী) হিসেবে আগেই দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন।
আজকের বিতর্কটা কোথায়?
রাষ্ট্রনিযুক্ত ডিফেন্স আইনজীবী আমির হোসেন (শেখ হাসিনা ও কামালের পক্ষের আইনজীবী) দাবি করেছেন—
“চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন স্বেচ্ছায় নয়, বরং তদন্তকারীদের প্ররোচনায় (influence/coercion) জবানবন্দি দিয়েছেন।”
এটা আসলে সাক্ষ্যের বিশ্বাসযোগ্যতা চ্যালেঞ্জ করার কৌশল।
তদন্ত কর্মকর্তা কী জবাব দিলেন?
তিনি সরাসরি অস্বীকার করে বলেন—
“কোনো প্রকার প্ররোচনা দেওয়া হয়নি। তিনি নিজে থেকেই সাক্ষ্য দিয়েছেন।”
আরও যেসব প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছে:
| ইস্যু | ডিফেন্সের দাবি | তদন্ত কর্মকর্তার জবাব |
|---|---|---|
| নিহতের সংখ্যা | ১৫০০ নিহত, ২৫ হাজার আহত — কিন্তু সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে অল্প কয়েকজনের | সব পরিবারের সাক্ষাৎ সম্ভব হয়নি, তবে যথেষ্ট সংখ্যক সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে |
| জব্দ তালিকার সত্যতা | “অসত্য” | “সত্য” |
| ‘আমার দেশ’ পত্রিকার রিপোর্ট | “মাহমুদুর রহমান শত্রুতাবশত অসত্য খবর ছেপেছেন” | সরাসরি অস্বীকার |
| ভিডিও প্রমাণাদি | “এগুলো এআই জেনারেটেড” | “না, এগুলো আসল ভিডিও” |
×
15 November 2025 20:52

Reporter Name 























